জ্যাকি শ্রফ, সুনীল শেঠি, চাঙ্কি পাণ্ডে থেকে পূজা বেদি—গেল কয়েক বছরে বলিউডে অভিষেক হয়েছে বেশ কয়েকজন তারকার পুত্র-কন্যার। ভাগ্যশ্রীকন্যা অবন্তিকা দশানিই বা বাদ যাবেন কেন। তিনি যে অভিনয়কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চলেছেন সেটা অবশ্য আগেই জানা গিয়েছিল। ২৭ জানুয়ারি মুক্তি পেল অবন্তিকার অভিষেক সিরিজ ‘মিথ্যা’র পোস্টার
সেটি নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে অবন্তিকা লিখেছেন, ‘প্রথম ওয়েব সিরিজের ঘোষণা দিতে পেরে আনন্দিত ও কৃতজ্ঞ। ’
রোহিত সিপ্পির পরিচালনায় সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার ঘরানার সিরিজে অবন্তিকার সঙ্গে আছেন দুই বাঙালি অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় ও ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে হুমা কুরেশিকে।
২০০২ সালে মুক্তি পাওয়া ‘শত্রু ধ্বংস’ ছবির দৃশ্যে শাকিল খানের সঙ্গে ভাগ্যশ্রী
প্রথমবার বলিউড প্রজেক্টের জন্য অভিনয় প্রসঙ্গে অবন্তিকা বলেন, ‘পর্দায় নানা ধরনের চরিত্র তুলে ধরার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার রোমাঞ্চকর যাত্রা শুরু হলো। প্রথম প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত সব কলাকুশলী ও আমার প্রতিভাবান সহকর্মীদের ধন্যবাদ। সবাই আমার মতো নবাগতকে সাদরে গ্রহণ করেছেন। ’ অবন্তিকার আগে তাঁর ভাই অভিমন্যু দশানিরও বলিউডে অভিষেক হয়েছে। ২০১৮ সালে তিনি বহুল প্রশংসিত ‘মর্দ কো দর্দ নাহি হোতা’র জন্য ফিল্মফেয়ারে সেরা নবাগত অভিনেতার পুরস্কার জিতেছিলেন।
এক অনুষ্ঠানে মা ভাগ্যশ্রী ও মেয়ে অবন্তিকা
ভাগ্যশ্রীর অভিষেক হয়েছিল সুরজ বরজাত্যর ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’তে। ১৯৮৯ সালের এই ছবিতে তাঁর নায়ক সালমান খান। এটিই তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় হিট। নব্বইয়ের দশকে হিন্দির পাশাপাশি কন্নড়, তামিল, তেলুগু ভাষার ছবিতেও অভিনয় করেছিলেন। করেছেন বাংলাদেশ-ভারতের যৌথপ্রজোনার ছবি ‘শত্রু ধ্বংস’ও। এখানে তাঁর নায়ক বাংলাদেশের শাকিল খান।
কলমকথা/রোজ
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।